সফলতার সংজ্ঞা একেক জনের কাছে একেক রকম। সফল কারও কথা আলোচনা হলে কেউ কেউ বলে বসেন যে ওর ‘মাথা’ ভালো! আসলে সফল হওয়ার সঙ্গে বুদ্ধিমত্তার সম্পর্কের বিষয়টি চিন্তা করা সহজ। কারণ বুদ্ধির কথা বললে অন্য কিছু আর তেমন গোনার মধ্যেই পড়ে না! তবে যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলছেন ভিন্ন কথা। মনোবিদ ক্যারোল ডোয়েক মানুষের আচরণ ও পারফরম্যান্স নিয়ে দীর্ঘদিন গবেষণা করেছেন। তাঁর গবেষণা অনুযায়ী, সফল হওয়ার ক্ষেত্রে মানুষের বুদ্ধিমত্তার চেয়ে তার আচরণ ভালো পূর্বাভাস দিতে পারে।
ডোয়েকের মতে, মানুষের মূল আচরণকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হচ্ছে স্থায়ী মানসিকতা (ফিক্সড মাইন্ডসেট) ও আরেকটি হচ্ছে বিকাশমান মানসিকতা (গ্রোথ মাইন্ডসেট)।
স্থায়ী বা অবিচল মানসিকতা হচ্ছে—যখন কেউ নিজের সম্পর্কে ধরে নেয় যে সে যা তা–ই। কোনো পরিবর্তন তাঁর মধ্যে আনা সম্ভব নয়। কিন্তু যখন তাঁকে চ্যালেঞ্জ করা হয়, তখনই সমস্যা সৃষ্টি হয়। তাঁর গণ্ডির বাইরের কোনো কিছু চেপে বসলে তখন সে হতাশ ও বিহ্বল হয়ে পড়ে।
কিন্তু যাঁরা বিকাশমান মানসিকতার ব্যক্তি মনে করেন, চেষ্টা করলে তিনি উন্নতি করতে পারবেন। বিভিন্ন দিক থেকে স্থায়ী মানসিকতার ব্যক্তিদের ছাড়িয়ে যাবেন তিনি। এমনকি বুদ্ধিমত্তা বা আইকিউ কম থাকলেও প্রচেষ্টার কারণে এগিয়ে যেতে পারবেন। যেকোনো চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে তা নতুন কিছু শেখার সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করবেন।
গবেষকেরা বলেন, সহজ হিসেবে সাধারণ বুদ্ধি আত্মবিশ্বাসী হতে উৎসাহ জোগায়। কিন্তু জীবনের সিদ্ধান্ত নির্ণয় করার ক্ষেত্রে কীভাবে বিপত্তি ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবেন তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিকাশমান মানসিকতার ব্যক্তিরা এসব বিপত্তি খোলামনে স্বাগত জানান।
গবেষক ডোয়েকের মতে, জীবনে সফলতা হচ্ছে ব্যর্থতা কীভাবে মোকাবিলা করা হয় সে বিষয়টি বোঝা। বিকাশমান মানসিকতার মানুষ এভাবেই ব্যর্থতাকে গ্রহণ করে। তাঁদের কাছে ব্যর্থতা হলো তথ্য। এটাকে ব্যর্থতা হিসেবে লেবেল লাগানো হয় মাত্র। বিকাশমান মানসিকতার ব্যক্তির কাছে সমস্যা সমাধানের ভিন্ন পথে যাওয়ার আরেকটি সুযোগ।
আপনার মানসিকতা কোন ধরনের? মানসিকতা যে ধরনের হোক না কেন, আপনি চাইলে তা পরিবর্তন করে বিকাশমান মানসিকতা উন্নত করতে পারেন। এ জন্য কিছু পরিকল্পনা করে এগোতে পারেন। জেনে নিন পরিকল্পনাগুলো:
ডোয়েকের মতে, মানুষের মূল আচরণকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হচ্ছে স্থায়ী মানসিকতা (ফিক্সড মাইন্ডসেট) ও আরেকটি হচ্ছে বিকাশমান মানসিকতা (গ্রোথ মাইন্ডসেট)।
স্থায়ী বা অবিচল মানসিকতা হচ্ছে—যখন কেউ নিজের সম্পর্কে ধরে নেয় যে সে যা তা–ই। কোনো পরিবর্তন তাঁর মধ্যে আনা সম্ভব নয়। কিন্তু যখন তাঁকে চ্যালেঞ্জ করা হয়, তখনই সমস্যা সৃষ্টি হয়। তাঁর গণ্ডির বাইরের কোনো কিছু চেপে বসলে তখন সে হতাশ ও বিহ্বল হয়ে পড়ে।
কিন্তু যাঁরা বিকাশমান মানসিকতার ব্যক্তি মনে করেন, চেষ্টা করলে তিনি উন্নতি করতে পারবেন। বিভিন্ন দিক থেকে স্থায়ী মানসিকতার ব্যক্তিদের ছাড়িয়ে যাবেন তিনি। এমনকি বুদ্ধিমত্তা বা আইকিউ কম থাকলেও প্রচেষ্টার কারণে এগিয়ে যেতে পারবেন। যেকোনো চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে তা নতুন কিছু শেখার সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করবেন।
গবেষকেরা বলেন, সহজ হিসেবে সাধারণ বুদ্ধি আত্মবিশ্বাসী হতে উৎসাহ জোগায়। কিন্তু জীবনের সিদ্ধান্ত নির্ণয় করার ক্ষেত্রে কীভাবে বিপত্তি ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবেন তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিকাশমান মানসিকতার ব্যক্তিরা এসব বিপত্তি খোলামনে স্বাগত জানান।
গবেষক ডোয়েকের মতে, জীবনে সফলতা হচ্ছে ব্যর্থতা কীভাবে মোকাবিলা করা হয় সে বিষয়টি বোঝা। বিকাশমান মানসিকতার মানুষ এভাবেই ব্যর্থতাকে গ্রহণ করে। তাঁদের কাছে ব্যর্থতা হলো তথ্য। এটাকে ব্যর্থতা হিসেবে লেবেল লাগানো হয় মাত্র। বিকাশমান মানসিকতার ব্যক্তির কাছে সমস্যা সমাধানের ভিন্ন পথে যাওয়ার আরেকটি সুযোগ।
আপনার মানসিকতা কোন ধরনের? মানসিকতা যে ধরনের হোক না কেন, আপনি চাইলে তা পরিবর্তন করে বিকাশমান মানসিকতা উন্নত করতে পারেন। এ জন্য কিছু পরিকল্পনা করে এগোতে পারেন। জেনে নিন পরিকল্পনাগুলো:
