This article about color, graphic, user interface, user experience, history etc. So if you're a general public I mean mango people, you also need to read the article. You'll learn many things.
What do you mean graphic design:
Graphic word come from the German word 'graphic'. That's mean drawing or line. This word indicates the images, which successful termination on drawing, not on color. Graphic mean line and design mean a plan or sketch. At present the graphic design of the images that we know, which are made for printing later.
Graphic design topics:
Graphic & Design, two words. But its prevalence is much higher than the words. We can see it in our social, economical, cultural, political usage. Which we do, we need to aesthetic present the subject. Promotion and expansion of the artistic presentation of any things, we need the most graphic design.
In the Bangladesh graphic design started from the late eighteenth century. At first British people bring various prints in our country.
Commerce is directly related to graphic design. Not only for commercial, it's for public awareness, social familiarity esthetic values all is graphic design. In fact, what is related to arts, all is included in Graphic design. Like as illustration, book cover,typography , sticker, advertisement, CD cover, digital sign, calender , modern painting, web design, software design, textile design etc.
What is design:
Design of the planned location of the object in a particular field. That's mean, a photo last indicator that the role of design. After following the main rules, a pattern can bear in the right way. In a nutshell, the primary structure of a creative work is the design.
Elements of design:
1. Color
2. Direction
3. Line
4. Shape
5. Size,
6. Texture
7. Value
Principles of design:
1. Alternation
2. Balance
3. Contrast
4. Dominance
5. Gradation
6. Harmony
7.Repeatation
8. Unity
What we use in graphic design:
We use many things in graphic design. Like as- pencil, glass-marker, crayon, pastel, chalk, color, ink pen, photograph, computer etc.
Details about the pencil: Pencil is the powerful elements of graphic design. About 350 years agoa carpenter in England discovered the pencil. Pencil creates with sisha and clay. Which tree fiber is lengthwise, pencil made with the wood. There has varieties degree in pencil nib. Hard to soft. Generally, we use HB to 6B. HB is hard and 6B is soft. In hard pencil has more shisha , less clay. In soft pencil has less sisha , clay more.
There has three type pencil - class pencil, technical pencil, wooden pencil etc. The designer uses these pencil for changing, upgrading, expanding the design.
Details about pen: Pen is an important tool also in graphic design. Pen discovered from cave painting. Then people used narrow branch of a tree. After bamboo pen, feather etc.
Types ofpen - crokuil nib, drafting pen / technical pen / radiograph pen, fountain pen, sign pen, marker pen, ball point pen, jell pen etc.
Varieties nibset : round nib, flat nib, conical nib, dividing nib etc.
The role of ink in illustration:
Written or spoken of the events portrayal depicted visual isillustration . Which illustration will be paint , at first the illustrator get the underlying idea. So the illustrator needs varieties tools. The main tool is pen . Illustrator use varieties line dot of a pen- dot work, line work, cross line, curve line, straight broken line, curve broken line, intercepting curve line etc.
We will update it ASAP with color, airbrush, poster, computer graphics, computerdesigner , computer introduction, template, book design, papiras , advertisement, mechanical drawing, drop out, sen serif, bou house, milton glozer etc.
Stay with the next update.
For more Tutorials keep visiting our Blog.
Share it in your Facebook, Twitter, Google Plus wall.
Thanks.
What do you mean graphic design:
Graphic word come from the German word 'graphic'. That's mean drawing or line. This word indicates the images, which successful termination on drawing, not on color. Graphic mean line and design mean a plan or sketch. At present the graphic design of the images that we know, which are made for printing later.
Graphic design topics:
Graphic & Design, two words. But its prevalence is much higher than the words. We can see it in our social, economical, cultural, political usage. Which we do, we need to aesthetic present the subject. Promotion and expansion of the artistic presentation of any things, we need the most graphic design.
In the Bangladesh graphic design started from the late eighteenth century. At first British people bring various prints in our country.
Commerce is directly related to graphic design. Not only for commercial, it's for public awareness, social familiarity esthetic values all is graphic design. In fact, what is related to arts, all is included in Graphic design. Like as illustration, book cover,
What is design:
Design of the planned location of the object in a particular field. That's mean, a photo last indicator that the role of design. After following the main rules, a pattern can bear in the right way. In a nutshell, the primary structure of a creative work is the design.
Elements of design:
1. Color
2. Direction
3. Line
4. Shape
5. Size,
6. Texture
7. Value
Principles of design:
1. Alternation
2. Balance
3. Contrast
4. Dominance
5. Gradation
6. Harmony
7.
8. Unity
What we use in graphic design:
We use many things in graphic design. Like as- pencil, glass-marker, crayon, pastel, chalk, color, ink pen, photograph, computer etc.
Details about the pencil: Pencil is the powerful elements of graphic design. About 350 years ago
There has three type pencil - class pencil, technical pencil, wooden pencil etc. The designer uses these pencil for changing, upgrading, expanding the design.
Details about pen: Pen is an important tool also in graphic design. Pen discovered from cave painting. Then people used narrow branch of a tree. After bamboo pen, feather etc.
Types of
Varieties nib
The role of ink in illustration:
Written or spoken of the events portrayal depicted visual is
We will update it ASAP with color, airbrush, poster, computer graphics, computer
Stay with the next update.
For more Tutorials keep visiting our Blog.
Share it in your Facebook, Twitter, Google Plus wall.
Thanks.

স্যাডল স্টিচ
উত্তরমুছুনবই, ব্রুশিওর, ম্যাগাজিন, ক্যাটালগ ইত্যাদি বাঁধাই করার অন্যতম পদ্ধতি। পৃষ্ঠার ভাঁজের বাইরের দিক হতে তার বা সুতা দিয়ে একত্র সেলাই করাকে স্যাডল স্টিচ বলে। এই সেলাই ফর্মা বাই ফর্মা হয়ে থাকে।
সেটস্কয়ার এঙ্গেল কত ডিগ্রি ?
৪৫°, ৪৫°, ৯০°
৩০°, ৬০°, ৯০°
বাংলা হরফের নকশা কে প্রথম উদ্ভাবন করেন ?
বিভিন্ন হস্তাক্ষর ও পুঁথির হরফ হতে আকৃতি ও রেখাগত সাদৃশ্য দিয়ে বাংলা হরফের নকশা প্রস্তুত করেন চার্লস উইলকিনস। তার নকশা অনুযায়ী ধাতুতে কেটে হরফ তৈরী করেন পঞ্চানন কমর্মকার।
বাউ হাউস কি ?
এটি একটি জার্মান শব্দ। জার্মান ভাষায় এর অর্থ বিল্ডিং হাউস প্রথম ও দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় জার্মানে প্রতিষ্ঠিত বিখ্যাত ডিজাইন স্কুল। ১৯১৯ সালে জার্মানির ওয়াইমার শহরে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাতা হলেন বিখ্যাত স্থপতি ওয়াল্টার গ্রোপিয়াস। বাউ হাউস সম্পর্কে গ্রোপিয়াসের মন্তব্য ছিলো -
“আমরা মেশিনের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করতে চাই”।
এই বাউ হাউস হতে যে নকশা তৈরী হতো তা স্থাপত্য ও ভিজুয়্যাল ডিজাইনের ক্ষেত্রে এক নতুন মাত্রা তৈরী করেছিলো। পরবর্তীতে ১৯৩২ সালে জার্মানির বার্লিন শহরে স্থানান্তরিত হয়। এরপর নাজিরা গভর্নমেন্ট স্কুলটি বন্ধ করে দেন এবং এখানকার ছাত্ররা আস্তে আস্তে আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ে। এরাই পরে ডিজাইনার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে। গ্রাফিক ডিজাইনে এই বাউ হাউসের প্রভাব সারা পৃথিবীতে গভীরভাবে পড়েছিলো।
মিল্টন গ্লেজার
আমেরিকার একজন প্রথম সারির গ্রাফিক ডিজাইনার। তার পুশপিন স্টুডিও গ্রাফিক ডিজাইনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচনা করে। বাউ হাউসের মতো পুশপিন স্টুডিও গ্রাফিক ডিজাইনে একটি মাইল ফলক।
বাংলা বই সচিত্রকরণে আদিবাসী শিল্পী কারা ছিলেন ?
বাংলা গ্রন্থচিত্রণে আদি পর্বে মূলত শিল্পী বলতে কেউ ছিলোনা। যেহেতু আদিতে গ্রন্থচিত্রণে ছবি ব্লক করে ছাপাতে হতো তাই প্রকাশকরা স¦রণাপন্ন হতেন স্বর্ণকার ও কর্মকারদের কাছে যারা খোদাই শিল্পে কিঞ্চিত ধারণা পোষণ করেন। জীবিকার প্রয়োজনে তাদের আয়ত্ব করতে হয় ধাতু খোদাই। ধাতু খোদাইয়ের চেয়ে কাঠ থোদাই সহজ। স্বভাবতই তারা কাঠ খোদাই শিল্পে অধিক মনোযোগী হন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য শিল্পী হলেন রামচাঁদ রায় ও কাশীনাথ মিস্ত্রী।
শিশুগ্রন্থ চিত্রণে বাংলাদেশে যারা অগ্রণী ভ’মিকা পালন করেছে তাদের সম্পর্কে যা জানো লিখো।
বাংলাদেশের শিশুগ্রন্থ চিত্রণ যাদের হাত দিয়ে শুরু হয়েছে এবং সমকালীন ইলাস্ট্রেশনে যাদের বিশেষ অবদান তারা হলেন -
১.কাজী আবুল কাশেম ২.হাশেম খান
৩.কামরুল হাসান ৪.কাইয়ুম চৌধুরী
৫.আবুল বারক আলভী ৬.রফিকুন নবী
৭.ফরিদা জামান ৮.মামুন কায়সার
৯.প্রানেশ মন্ডল ১০.বীরেন সোম
১১.ধ্রুব এষ প্রমুখ
এসকল শিল্পীরা বিভিন্ন মিডিয়াতে স্বকীয় বৈশিষ্ট্যতায় গ্রন্থ চিত্রণ করেছেন। এক একজন এক এক স্টাইলে কাজ করেছেন।
কাজী আবুল কাশেম : তার বেশীর ভাগ ইলাস্ট্রেশন রুপ কথার গল্প।
(ক) হাতেম তাই (খ) বাণিজ্যেতে যাবো আমি (গ) কাচা মিঠে (ঘ) সবুজ ছায়া (ঙ) গামা মামার সারে গামা (চ) কাজলা পুষি (ছ) জাম্বো ভাজে ডাম্বেল।
কামরুল হাসান : শিল্প সৃষ্টির প্রাতিষ্ঠানিক পাঠ নেয়ার জন্য তিরিশের মেষে কামরুল হাসান (১৯২১ – ১৯৮৮) কলকাতার গভর্নমেন্ট স্কুল অব আর্টসে ভর্তি হন। বাংলাদেশের চিত্রশিল্প যে তিনটি ধারায় প্রবাহিত হচ্ছে তার অন্যতম ধারার একটির (লোকজ ধারা) প্রধান ও শেষ পুরুষ শিল্পী কামরুল হাসান। এই লোকজ ধারার প্রবর্তক হিসেবে দেশবরেণ্য শিল্পী কামরুল হাসান স্বরণীয় হয়ে আছেন।
বাংলাদেশের আর্ট কলেজের প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে গ্রাফিক ডিজাইন বিভাগের দায়িত্বে নিয়োজিত শিল্পী কামরুল হাসান (১৯৪৮) বিসিকে দীর্ঘদিন চাকুরি করেছেন। এই সময় তিনি প্রচুর কমার্শিয়াল কাজ করেছেন। পচ্ছদ, পেস্টার বিভিন্ন মনোগ্রাম সহ অনেক কাজ করেছেন। তার উল্লেখযোগ্য পোস্টার হচ্ছে “এই জানোয়ারকে হত্যা করতে হবে”। উল্লেখযোগ্য মনোগ্রাম হচ্ছে -
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা
লোকজ ধারায় কামরুল হাসান কাজ করেছেন -
(ক) রাজ কন্যে কঙ্কাবতী (খ) শিরণী
কাইয়ুম চৌধুরী :
(ক) দাপু সোনার জন্য (খ) মাঠ পাড়ের গল্প (গ) তাই তাই তাই
রফিকুন নবী :
(ক) ছুটির দিনে (খ) পানকৌড়ি (গ) গ্রামের নাম চৌগাছি (ঘ) গোলাপ ফুটে খুকীর হাতে
হাশেম খান :
পেনের মাধ্যমে ড্রইং স্কেচ এই স্টাইলে সবচেয়ে বেশী কাজ করেছেন শিল্পী হাশেম খান। তার উল্লেখযোগ্য বিষয় এনিমেল স্টাডি। কলকাতার বিমল দাশ যেমন বালাদেশের হাশেম খান তেমনি। শিশুদের পাঠ্য বইয়ে অসংখ্য ইলাস্ট্রেশন তিনি করেছেন -
(ক) এক যে ছিলো নেংটি (খ) সোজন বাদিয়ার ঘাট (গ) ভিজে ড়িাল (ঘ) মেষ মোষ এক সমান (ঙ) পাখীর কাছে ফুলের কাছে।
কম্পিউটারের পূর্ণাঙ্গ পরিচিতি :
উত্তরমুছুনসিপিইউ = সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট
র্যাম = র্যানডম এক্সেস মেমোরি
বায়োস = বেসিক ইনপুট আউটপুট সিসটেম
এজিপি = এক্সিলেটর গ্রাফিক্স পোর্ট
ইউপিএস = আনইন্টারাপটিবল পাওয়ার সিসটেম
আইপিএস = ইন্সটেন্ট পাওয়ার সিসটেম
ডিভিডি = ডায়নামিক ভিডিও ডিস্ক
রম = রিড অনলি মেমোরি
এইছডিডি = হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ
এফডিডি = ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ
ফ্রেন্স কার্ভ কি ?
ফ্রান্স কার্ভ হচ্ছে গ্রাফিক ডিজাইনের স্বচ্ছ প্লাস্টিকের ড্রইং এইড। এর দ্বারা ছন্দময় ও গতিশীল বক্ররেখা ও ঢেউ রেখার ড্রইং করা সম্ভব যা খালি হাতে করা সম্ভব নয়।
টেম্পেলেট কি ?
গ্রাফিক ডিজাইনে কাজ করার জন্য দরকার হয় বিভিন্ন ইন্সট্রুমেন্টের। এর মধ্যে টেম্পলেট হচ্ছে একটি। মেকানিকাল ড্রইং করার জন্য বিভিন্ন মাপের ত্রিভুজ, চতুর্ভূজ, বৃত্ত, সেটস্কয়ার, পিকটোগ্রাম প্রভৃতি কেটে শেপ বের করা স¦চ্ছ প্লাস্টিকের ড্রইং এইড হচ্ছে টেম্পলেট। বিভিন্ন শেপের ভেতরে ঘুরিয়ে আঁকা হয়, যে ড্রইংগুলো ফ্রিহ্যান্ড, কম্পাস, স্কেল বা কার্ভ দিয়ে আঁকা যায়না।
পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীনতম ইলাস্ট্রেশন কোনটি ?
পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীনতম ইলাস্ট্রেশন হচ্ছে মিশরীয় “বুকস অব দা ডেড” এবং রামেন্যাম প্যাপিরাস। আনুমানিক খ্রীস্টপূর্ব ১৯০০ শতকে অঙ্কিত।
পুস্তক চিত্রণে উন্নতি কোন শতক হতে ?
প্রথম বই ছাপা হয় পনেরো শতকে। একই কাষ্ঠখন্ডে ছবি এবং হরফ হাতে কেটে এতে ছাপা হয়। এই পদ্ধতি ব্লক বুকস নামে পরিচিত। এই পদ্ধতিই মূভেল টাইপ আবিষ্কারের পথিকৃৎ। পনেরো শতকের শেষ দিকে বইয়ে ছাপার হরফ ও ছবি আলাদা হয়ে যাওয়ায় ইলাস্ট্রেশনের উন্নতির সুযোগ বেড়ে যায়। এই শতকে কাঠ থোদাইয়ের ইলাস্ট্রেশন পূর্ণ মাত্রায় পুস্তকে ব্যবহৃত হয়। এরই ফলশ্রুতিতে ষোলো ও সতেরো শতকে তামার পাতে ছবি আঁকার প্রচলন ঘটে।
পুস্তক চিত্রণে লিথোগ্রাফের ভূমিকা কি ?
১৮ শতকে ব্রিটিশ ইলাস্ট্রেটর টমাস বিউহক এনগ্রেভিং পদ্ধতির উন্নতি সাধনে উড এনগ্রেভিং এ সূক্ষ কারুকাজ ও তার স্থায়িত্বের যথেষ্ট প্রসার ঘটান। তারপরই ঘটে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। ১৭৯৬ সালে জার্মান এলইস সেনে ফিল্ডার লিথোগ্রাফের উদ্ভাবন করেন। এতোদিন ছাপার কাজে ব্যবহৃত হতো উঁচু ভ’মির ব্লক। যার উপর কালি রাগিয়ে কাগজের উপর চাপ প্রয়োগে ছাপ নিয়ে ছাপার কাজ সারা হতো। কিন্তু লিথোগ্রাফি পদ্ধতির সূত্র হচ্ছে তেলে জলে মিশ খায়না। লিথোগ্রাফই হচ্ছে প্রথম প্লানোগ্রাফিক ছাপা অর্থাৎ সমতলীয় ছাপা পদ্ধতি যার অর্থ হচ্ছে সমতল ভ’মি হতে ছাপা। এই পদ্ধতিতে প্রথম উল্লেখযোগ্য বই হচ্ছে ১৮২৮ সালে প্রকাশিত ইউজিন দেলাক্রোয়া গ্যাটের নাটক “ফাউস্ট”। প্রথমত এই পদ্ধতি ছাপার কাজে ব্যবহৃত হত। কিন্তু এই পদ্ধতি ছবি আঁকার কাজে বিরাট সুযোগ এনে দেয়। পাথরে মসৃণ ভ’মিতে কালি, নানান ধরনের ক্রেয়ন এবং ওয়াশ ব্যবহারের বিচিত্র রকম পদ্ধতি বিশাল সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেয়। গয়া দামিয়েকের মতো শিল্পীরা পুস্তক চিত্রণে নানান পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন। মার্ক শ্যাগালের চিত্রিত বইবেল চিত্রণে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন।
প্যাপিরাস কি ? এর আবিষ্কার কোথায় ?
প্রাটীন মিশরে নলখাগড়াকে উচ্চ চাপে চ্যাপ্টা করে কাগজের পরিবর্তে লেখার কাজে ব্যবহার করা হতো। খ্রীস্ট জন্মের ২৫০০ বছর পূর্বে এর আবিষ্কার।
বিজ্ঞাপন কি?
আমেরিকান মার্কেটিং এসোসিয়েশন কর্তৃক প্রদত্ত বিজ্ঞাপন হচ্ছে, যে কোনো অব্যক্তিগত মূল্য প্রদানকৃত রূপ উপস্থাপনা এবং চিহ্নিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আয়োজিত মতাদর্শ, পণ্যসামগ্রী বা সেবায় তরান্বিত বিক্রয় প্রচেষ্টা।
তুলি কোথায় প্রথম আবিষ্কার ?
খ্রীস্ট জন্মের ২৫০ বছর পূর্বে চীন দেশে তুলির প্রচলন শুরু হয়। পশুর লোম দিয়ে তৈরী এ তুলি এখন অনেক রকমের আছে। চিকন লোমে সূক্ষè কাজ সম্ভব। মোটা তুলি, শক্ত তুলি রাফ কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়।
মেকানিকাল ড্রইং কি ?
ছাপার পেলট তৈরীর আগে ছাপাবার সময় সমস্ত জিনিসপত্র যেমন লেখা, নকশা, ছবি যথাস্থানে বসিয়ে যে ড্রইং প্রস্তুত করা হয় তাকে মেকানিকাল ড্রইং বলা হয়। এই ড্রইং গ্রাফশিট ফেলে তার ওপর করা হয়।
ড্রপ আউট কি ?
প্রিন্টিং প্রসেসিং - এ নেগেটিভ হতে পজেটিভ করার আগে নেগেটিভের অবাঞ্চিত বা অনাকাঙ্খিত কোনো অংশকে ওপেক দিয়ে ঢেকে দেয়াকে ড্রপ আউট বলে। এই পদ্ধতিতে নেগেটিভ দেখে ছবির বা মেটারের কোনো শেড বা দাগকে অনায়াসে দুর করা যায়। অতঃপর পজেটিভ করা হলে প্রিন্টিং এ প্রার্থিত ফল আসে। এছাড়া কোনো জিনিসকে অর্থাৎ মেটারকে নেগেটিভে নতুন করে সন্নিবেশিত করতে চাইলে নির্ধারিত স্থানে ওপেক দিয়ে ঢেকে নতুন মেটার বা বিষয় পেস্ট করে পজেটিভ করা হয়। এই পদ্ধতিকেও ড্রপ আউট বলে।
সেন সেরিফ
যে ইংরেজী টাইপে ফিনিশিং ওরিয়েন্টমেন্ট তাকে বলে সেরিফ যে টাইপে ফিনিশিং থাকেনা তাকে বলে সেন সেরিফ। যেমন হেলভেটিকা, টাইমস
এয়ার ব্রাশ কি ?
উত্তরমুছুনগ্রাফিক ডিজাইনের একটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম এয়ার ব্রাশ। ১৮৯৩ সালে ব্রিটিশ চার্লস বার্ডিক এয়ার ব্রাশ আবিষ্কার করেন। সূক্ষ এবং মসৃণ কাজ করার জন্য এয়ার ব্রাশ ব্যবহার করা হয়। এয়ার ব্রাশ চালানোর জন্য প্রয়োজন হয় একটি কম্প্রেসর। যে কম্প্রেসরের সাহায্যে বাতাস সৃষ্টি হয়ে স্প্রে গানে প্রবাহিত হয়। স্প্রে গানের উপর রঙের বাটি থাকে এবং একটি কন্ট্রলার থাকে যে কন্ট্রলার উপর-নিচ চেপে স্প্রে করা হয়। যে সারফেসে স্প্রে করা হবে তার বাকি অংশ মাসকিন করে নিতে হবে। সূক্ষ কাজের জন্য বার্তি সুঁই থাকে। যে কোনো বিগনেট, টেক্সচার এবং সূক্ষ কাজের জন্য একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে এয়ার ব্রাশ অবশ্য এথন যা কম্পিউটার গ্রাফিক্সে সম্ভব।
এ-ফোর সাইজ কি ?
“এ” সিরিজের কাগজের মাপের এই নিয়ম প্রথম জার্মানীতে চালু হয় ১৯২২ সালে। সাইজের এই পদ্ধতিকে এমনভাবে হিসেব করে বার করা হয়েছে যে প্রতিটি সাইজ পূর্ববর্তী সমান দুটো অংশে বিভক্ত হয়ে যায়। জ্যামিতিকভাবে একই মাপে বিভক্ত হবে। এ-০ হচ্ছে ১ স্কয়ার মিটারের সমান। এ-৪ সাইজের মাপ দাড়ায় ৮.৩” ী ১১.৭”। বর্তমানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই সাইজটি খুব জনপ্রিয়।
কাগজের মাপ
এ-৪ = ৮.৩” >< ১১.৭”
রয়েল সাইজ = ২০” >< ২৫“
ইম্পেরিয়াল সাইজ = ২২” >< ৩০”
ডাবল ক্রাউন (পোস্টার সাইজ) = ২০” >< ৩০”
ফুল স্কেপ = ১৩.৫” >< ১৭”
ডেমি সাইজ = ১৮“ >< ২৩”
ডাবল ডেমি সাইজ = ২৩” >< ৩৬”
একটি পোস্টার কিভাবে তৈরী করা হয় আলোচনা করো :
একটি পেস্টার সাধারণত প্রচার, ঘোষণা এবং জনসচেতনতার জন্য করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন রং, সাইজ ও মিডিয়ার পেস্টার হতে পারে।
পোস্টার দুই রকমের -
১. ইনডোর বা ডোমেস্টিক পোস্টার
২. আউটডোর বা স্ট্রিট পোস্টার
ডমেস্টিক পোস্টার হচ্ছে অভ্যন্ত্যরীণ পোস্টার এবং স্ট্রীট পোস্টার হচ্ছে বাইরে অর্থাৎ রাস্তার দেয়ালে যে সব পোস্টার লাগানো হয়। একটি পোস্টার তৈরী করতে হলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি জানা দরকার -
পোস্টারের মূল বিষয় (অর্থাৎ কি বিষয়ের উপর পোস্টার করা হবে)
বিষয়ের সংগতিপূর্ণ শিরোনাম
বিষয় (আনুষাঙ্গিক তথ্যাদি)
প্রকাশক বা সংশ্লিষ্ট সংস্থার নাম
কি মাধ্যমে ছাপা হবে
রং
আকার
ফ্লাশ কাট বা বর্ডার
ভিজুয়ালাইজেশন (বিন্যাস করণ)
হাতে আঁকা ছবি বা ফটোগ্রাফ
কম্পিউটার গ্রাফিক্স
একটি মাস্টার ডিজাইন কিভাবে ছাপার উপযোগী করা যায় বিভিন্ন স্তরগুলো আলোচনা করো।
প্রথম পর্যায়ে ডিজাইনটিতে কয়টি রং সেই কয়টি (কী) ড্রইং বের করতে হবে। (বর্তমানে কী ড্রইং বের করতে হয় না কম্পিউটার সিস্টেম ওয়ার্কের মাধ্যমে কালার সেপারেশন করে পজিটিভ বের করা হয়)। যেমন সায়ানের একটি, মেজেন্টার একটি, ইয়োলোর একটি ও ব্লাকের একটি। ট্রেসিং এ কী ড্রইং করতে হবে বা পজিটিভ করতে হবে। ইমেজের ক্ষেত্রে ক্যামেরার এক্সপোজ দিয়ে আলাদা আলাদা কালারের পজিটিভ করা হয়। পজেটিভ করার আগে খেয়াল রাখতে হবে কাগজের মাপ অনুযায়ী গ্রিপার মার্কের জন্য ০.৫ ইঞ্চি জায়গা রাখতে হবে। গ্রিপার হচ্ছে একটা রঙের পর পরবর্তী রঙের রেজিস্ট্রেশন মেলানোর জন্য।
একজন ডিজাইনার কম্পিউটারকে কিভাবে কাজে ব্যবহার করেন ?
বর্তমানে কম্পিউটার হচ্ছে একজন ডিজাইনারের গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। একটি ডিজাইন তৈরী হতে শুরু করে পজেটিভ, প্লেট এবং ছাপা পর্যন্ত কম্পিউটারের সাহায্য নিয়ে থাকেন। ডিজাইনার দুটি মাধ্যমে একটি ডিজাইন সম্পন্ন করতে পারেন- ১.হাতে একে তা কম্পিউটারে ইম্পোর্ট করে পরিবর্তন, পরিমার্জন ও পরিবর্ধন ২.সম্পূর্ণটাই কম্পিউটারের সাহায্যে। কারণ হাতে একটি কাজ করতে যে টুলস এবং রং ইত্যাদি প্রয়োজন হয় তা সবকিছুই গ্রাফিক্স সফ্টওয়্যার ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, কোয়ার্ক এক্সপ্রেসে দেয়া আছে। এমনকি হাতে যে কাজগুলি সম্ভব না সেগুলোও দেয়া আছে যা ব্যবহার করে সহজে এবং তাড়াতাড়ি একটি ডিজাইন সম্পন্ন করা সম্ভব। যেমন বিভিন্ন ধরনের টেক্সচার।
গ্রফিক ডিজাইনের মাধ্যম কি কি ?
উত্তরমুছুনগ্রাফিক ডিজাইনে অনেক মাধ্যমে কাজ করা হয়। যেমন-পেন্সিল, চারকোল, গ্লাস মার্কার, ক্রেয়ন, প্যাস্টেল, চক, রং, কালি কলম, আলোকচিত্র, কম্পিউটার ইত্যাদি।
গ্রাফিক ডিজাইনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম পেন্সিল সম্পর্কে যা যানো লিখো
গ্রাফিক ডিজাইনের সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম হচ্ছে পেন্সিল। আজ হতে প্রায় ৩৫০ বছর আগে প্রথম ইংল্যান্ডের একজন কাঠমিস্ত্রী এই পেন্সিল আবিষ্কার করেন। যার নাম ষ্টেডলার। শীষার সাথে ক্লে মিশিয়ে পেন্সিল তৈরী করা হয়। যে গাছের আঁশ লম্বালম্বি সে গাছের কাঠ দিয়ে পেন্সিল বানানো হয়। পেন্সিলের শীষে নানান ডিগ্রী থাকে। শক্ত হতে নরম। সাধারণত এইছ বি হতে ৬বি পর্যন্ত আমরা ব্যবহার করে থাকি। এইছ বি শক্ত এবং ৬বি নরম। শক্ত পেন্সিলে বেশী শীষা ক্লে কম, নরম পেন্সিলে শীষা কম ক্লে বেশী। পেন্সিল তিন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন- ক্লাস পেন্সিল, টেকনিকাল পেন্সিল, উডেন পেন্সিল ইত্যাদি। বিভিন্ন ধরনের এই পেন্সিলের সাহায্যে একজন ডিজাইনার নকশা প্রণয়ন এবং সে নকশাকে পরিবর্তন, উন্নতকরন ও পরিবর্ধন করেন।
গ্রাফিক ডিজাইনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম পেন সম্পর্কে যা যানো লিখো
গ্রাফিক ডিজাইনে পেন্সিলের মতো পেনও একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। গুহাচিত্র যখন আঁকা হয় তখন হতে পেনের উৎপত্তি ধরা হয়। তখন যে কোনো সরু জিনিস (গাছের ডাল) দিয়ে পুহার দেয়ালে রং লাগিয়ে ছবি আঁকা হতো। এরপর বাঁশ কেটে খাঁগের কলম, তারপর পাখির পালক ইত্যাদি।
পেনের প্রকারভেদ-
ক্রোকুইল নিব
ড্রাফটিং পেন/ টেকনিকাল পেন/ রেডিওগ্রাফ পেন
ফাউনটেইন পেন
সাইন পেন
মার্কার পেন
বল পয়েন্ট পেন
জেল পেন
বিভিন্ন নিব সেট :
রাউন্ড নিব
ফ্ল্যাট নিব
কোনিকাল নিব
ডিভাইডিং নিব
ইলাস্ট্রেশনে কালি কলমের ভূমিকা কি ?
লিখিত বা কথিত কোনো ঘটনাবলীর অংকিত চিত্রায়িত দৃষ্টিগ্রাহ্য রুপ হচ্ছে ইলাস্ট্রেশন। যে গল্প বা কবিতা নিয়ে ইলাস্ট্রেশন করা হবে একজন ইলাস্ট্রেটর তা ভালোভাবে পড়ে তার অন্তর্নিহিত ভাব নিয়ে সেই বিষয়ের উপর চিত্র অংকন করবেন। যার জন্য প্রয়োজন হবে বিভিন্ন মাধ্যম। তার মধ্যে প্রধান একটি মাধ্যম হচ্ছে পেন। পেনের বিভিন্ন লাইন ডট ব্যবহার করে একজন ইলাস্ট্রেটর তার ইলাস্ট্রেশন করে থাকেন-
ডট ওয়ার্ক
লাইন ওযার্ক
ক্রস লাইন
কার্ভ লাইন
স্ট্রেইট ব্রোকেন লাইন
কার্ভ ব্রোকেন লাইন
ইন্টারসেপ্টিং কার্ভ লাইন
রং এর অর্থ কি ?
মৌলিক রং চারটি। লাল, নীল, হলুদ, কালো। এছাড়াও অনেক যৌগিক রং আছে যার অর্থ আলাদাভাবে চিহ্নিত করা হয়।
লাল- উত্তেজনা, উষ্ণতা, দীপ্তি
নীল- প্রশান্তি, শীতলতা, মোহনীয়তা
কালো- শোক
সাদা- শান্তি, পবিত্রতা
হলুদ- শুভ, উজ্জ্বলতার প্রতীক
সবুজ- জীবন, তারুণ্য, সজীবতা, প্রাচুর্য্য
কমলা- হৃদয়াবেগ, কামনা, নৈকট্য
বেগুনী- মহত্ববোধ
উজ্জ্বল হলুদ- ধর্মীয় আবেগ
গেরুয়া- ত্যাগ
সোনালী- সমৃদ্ধি, স্বাস্থ্য, জ্ঞান, প্রজ্ঞা, ঐশ্বর্য্য
ধূসর- উদাসীনতা, বিস্তৃতি
গ্রাফিক ডিজাইন বলতে কি বুঝো ?
উত্তরমুছুনগ্রাফিক শব্দটি ইংরেজীতে জার্মান গ্রাফিক হতে এসেছে। এর অর্থ ড্রইং বা রেখা। এই শব্দটি সেই সব চিত্র সমূহকে বুঝায় যে চিত্র সমূহের সফল পরিসমাপ্তি ড্রইং এর উপর নির্ভরশীল রং এর উপর নয়। গ্রাফিক অর্থ রেখা আর ডিজাইন অর্থ পরিকল্পনা বা নকশা। বর্তমানে গ্রাফিক ডিজাইন বলতে আমরা সেই সব চিত্র কর্মকে বুঝি যা পরবর্তীতে ছাপার জন্য তৈরী করা হয়।
গ্রাফিক ডিজাইন ও এর আওতাধিন বিষয় সমূহ :
গ্রাফিক ডিজাইন কথাটি গুটি কয়েক শব্দের মধ্যে হলেও এর ব্যাপকতা অনেক বেশী। বিশ্বের সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, ব্যবহারিক সবকিছুর মধ্যেই এই শব্দ দুটির বিচরণ অনস্বীকার্য। আমরা যা কিছুই করিনা কেনো তার একটা নান্দনিক উপস্থাপনার অবশ্যই প্রয়োজন। প্রচার এবং প্রসারের ক্ষেত্রে যে কোনো কিছুরই শিল্পসম্মত উপস্থাপনার জন্য যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন তা হলো গ্রাফিক ডিজাইন।
মূলতঃ যে সকল চিত্রের সমাপ্তিকরণ ড্রইং এর উপর নির্ভরশীল সে সকল চিত্র সমূহকে বুঝায়। সাধারণত ড্রইং ছবি বা কোনো ইমেজ এবং অক্ষর শিল্পই হচ্ছে গ্রাফিক ডিজাইন। এ সকল বিষয়গুলো নিয়ে বিভিন্ন স্পেসে এবং বিভিন্ন রং বা কখনো শুধুমাত্র এশটি দুটি রং দিয়ে তৈরী হয় এশটি ডিজাইন যা সাধারণত ছাপার জন্য তৈরী করা হয়।
বাংলাদেশে গ্রাফিক ডিজাইনের শুরু মূলত অষ্টাদশ শতাব্দির শেষার্ধ হতেই। বিলাত হতে ইংরেজদের স্তায় নিয়ে আসা প্রিন্ট দিয়েই ধরতে গেলে এ মাধ্যমটির যাত্রা শুরু।
গ্রাফিক ডিজাইম কথাটির সাথে বাণিজ্যের সরাসরি একটা যোগাযোগ লক্ষ্যণীয় অর্থাৎ ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যের জন্য বা বিষয়টির প্রচারই গ্রাফিক ডিজাইনকে উৎসাহিত করে। শুধু ব্যবসায়িক দিক নয় জনসচেতনতা, সামাজিক পরিচিতি নান্দনিক মূল্যবোধ এ সব কিছু নিয়েই গ্রাফিক ডিজাইন। মোট কথা শিল্পকলার যা কিছু ব্যবহারিক দিক তার সবকিছুই গ্রাফিক ডিজাইনের অন্তর্ভুক্ত। যেমন- ইলাস্ট্রেশন, বুক কভার, টাইপোগ্রাফি, ব্রুশিওর, স্টিকার, বিজ্ঞাপন, সিডি কভার, ডিজিটাল সাইন, ক্যলেন্ডার, মডার্ণ পেইন্টিং, ওয়েব ডিজাইন, সফটওয়্যার ডিজাইন, টেক্সটাইল ডিজাইন ইত্যাদি।
ডিজাইন কি ? বুঝিয়ে বলো।
ডিজাইন হচ্ছে কোনো নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের উপর বস্তুর পরিকল্পিত অবস্থান। অর্থাৎ একটি ছবির সমাপ্তিকরণে নির্দেশকের ভূমিকা পালন করে যে নকশা বা ড্রইং তাকেই বলা হয় ডিজাইন। নকশা তৈরীর মূল সূত্র সমূহ সঠিক ভাবে অনুসৃত হলে একটি নকশার জন্ম হয়। সংক্ষেপে বলা যায় কোনো সৃজনশীল কর্মের প্রাথমিক কাঠামোই হচ্ছে ডিজাইন।
এলিমেন্টস অফ ডিজাইন কি কি ?
কালার
ডিরেকশন
লাইন
শেপ
সাইজ
টেকচার
ভেল্যু
প্রিন্সিপল অফ ডিজাইন কি কি ?
অল্টারনেশন
ব্যালেন্স
কন্ট্রাস্ট
ডোমিনেন্স
গ্রেডেশন
হারমোনি
রিপিটেশন
ইউনিটি