২১. মাঝে মাঝে বিরতি নেওয়া : কথাটা হয়তো কান্ডজ্ঞানহীনের মতো মনে হতে পারে। কিন্তু মনে রাখবেন দীর্ঘ সময় ধরে একনাগাড়ে কাজ করা আপনার প্রোডাক্টিভিটিকে অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। তাই মাঝে মাঝে বিরতি নিন, কাজের মাঝে আনন্দ খুঁজে পাবেন।
২২. প্রত্যাশা পূরণ করা : ক্লায়েন্টকে নিরাশ করবেন না, নির্ধারিত সময়ে কাজ জমা দিন এবং যা দিচ্ছেন তা যেন ক্লায়েন্টের শর্ত পূরণ করে সেটার প্রতি সর্বোচ্চ খেয়াল রাখতে হবে।
২৩. ইনভয়েস পাঠানো : কাজ জমা দিয়েছেন, ক্লায়েন্টকে ইনভয়েস পাঠিয়ে দিন। অপেক্ষা করলে সেটার কথা আপনি কিংবা ক্লায়েন্ট যে কেউই ভুলে যেতে পারেন।
২৪. ধন্যবাদ বলা : থ্যাঙ্কস বলতে পারেন এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যায়। কারো কাছে লক্ষণীয় হয়ে উঠার খুব সহজ একটি উপায় হলো আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ বলতে পারা। তাই ক্লায়েন্টকে কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুল করবেন না।
২৫. ফলোআপ করা : অনেক ফ্রিল্যান্সাররা ক্লায়েন্টদের ফলোআপ করতে ভয় পান। কিন্তু মনে রাখবেন, ফলোআপ করা ফ্রিল্যান্সিংয়ের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
২৬. লক্ষ্য নির্ধারণ করা : আপনার কাজ কতোদূর আগাচ্ছে কিংবা ঠিক পথে আগাচ্ছে কিনা, লক্ষ্য নির্ধারণ ব্যতীত সেটা কখনোই পরিমাপ করতে পারবেন না। তাই যৌক্তিক লক্ষ্য নির্ধারণ করুন, যেটা আপনি পূরন করতে পারবেন।
২৬. লক্ষ্য নির্ধারণ করা : আপনার কাজ কতোদূর আগাচ্ছে কিংবা ঠিক পথে আগাচ্ছে কিনা, লক্ষ্য নির্ধারণ ব্যতীত সেটা কখনোই পরিমাপ করতে পারবেন না। তাই যৌক্তিক লক্ষ্য নির্ধারণ করুন, যেটা আপনি পূরন করতে পারবেন।
২৭. পরিকল্পনা করা : লক্ষ্য নির্ধারণ করে ফেলেছেন? এবার সে লক্ষ্য অনুযায়ী পরিকল্পনা করুন। প্রয়োজনে করণীয় কাজগুলোকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে নিন। সময় পেলেই সেটাতে চোখ বুলিয়ে নিন।
২৮. সহযোগির সাহায্য নেওয়া : আপনি ফ্রিল্যান্সিং করেন, তার মানে এই নয় যে সব কাজ আপনাকে একাই করতে হবে। বিশেষ কোন কাজের জন্য অন্যের সাহায্য নিন।
২৯. শেখার জন্য সময় রাখা : কথায় আছে, জানার কোন শেষ নেই, শেখার কোন বয়স নেই। আপনার দক্ষতা ও জ্ঞান আপটুডেট রাখুন। নিয়মিত নতুন কিছু শেখা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অপশনাল নয়।

