ভেবেছিলাম ছবি দিয়ে এই পোষ্টটি দিব; কিন্তু পরে দেখলাম এতো এতো ছবি আছে যে, কোনটা রেখে কোনটা দেই!
…গতকালকের পত্রিকাগুলোতে; রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে; শিবিরদের সাথে ছাত্রলীগের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার সময়কার কিছু ছবিঃ
-পুলিশের সামনে ছাত্রলীগের এক ক্যাডার গরু জবাই করার মত বড় ছুরি হাতে দাড়িয়ে আছে (যুগান্তর)
-ছাত্রলীগের দুই ক্যাডার পিস্তল দিয়ে গুলি ছুঁড়ছে আর দূরে ঝোপের ভিতর হইতে হেলমেট পড়া পুলিশ উকি দিচ্ছে (ইত্তেফাক)
-পুলিশের থেকে দুই হাত দূরে ছাত্রলীগের এক ক্যাডার তার পিস্তলে গুলি ভরছে (প্রথম-আলো)
-পুলিশের সামনে ছাত্রলীগের এক ব্রাদারের পিস্তল জ্যাম হয়ে গেছে, অনেক কসরত করেও লাভ হচ্ছে না, তিনি একটু দূরে তার আরেক ছাত্রলীগ ব্রাদারকে ডাক দিয়ে বললেন, ‘ওই তোর ব্যাকআপ মেশিনটা দে তো’! কিন্তু ব্যাকআপ হোল্ডার ব্রাদার ঝাপাঝাপিতে এতো ব্যাস্ত যে প্রথমজনের ডাক শুনতেই পাচ্ছে না। ওদের মাঝখানে দাড়িয়ে থাকা পুলিশ কৃপা করে ব্যাকআপ হোল্ডার ব্রাদারকে দুই হাত নেড়ে বললেন, ‘ভাই, ওই যে আপনার ভাই আপনারে ডাকে’ (মানবজমিন)
"ভাবছি; বাকি কি আছে আর?"
...বাকি আছে;
-নিজের বন্দুক জ্যাম হয়ে গেলে, পুলিশের বন্দুক টেনে নিয়ে শুট করা,
-পুলিশের ওয়ারলেস সেট টেনে নিয়ে, অত্র এলাকার ওসি সাহেবেকে বলা, “ভাই ভাই... কালকে যে পাঠাইসিলাম কাতল মাছটা!! কেমন ছিল ওটা?? টেইস্টি না?- ওভার ওভার” (ভাই ই হবে উনার কারন এখন, সব ওসিই তো পলিটিকাল এপয়েন্টি),
-পুলিশের কাছ থেকে টিয়ার গ্যাস ছোড়ার বন্দুক টেনে নিয়ে অপর পক্ষকে দৌড়ানী দেয়া,
-পুলিশের জল-কামান এ উঠে বসে টান দেয়া,
-গুলি শেষ হয়ে গেলে, পুলিশের পকেট থেকে নিয়ে হাসি মুখে গুলি ভরে নেয়া,
-প্রতিপক্ষ, ভুলে ভালে দৌড়ানী দিলে, পুলিশের, ‘পু-লি-শ’ লেখা এক্রেলিকের (শক্ত প্ল্যাস্টিকের) ঢাল নিতম্বের উপর ধরিয়া ছাগলের নম্বরহীন বাচ্চার মত দিকবেদিক ছুটিয়া যাওয়া,
-প্রতিপক্ষের কাউকে চাপাতি রেঞ্জের মধ্যে পেয়ে গেলে, পুলিশের কাছ থেকে হাত-কড়া ধার নিয়ে প্রতিপক্ষকে বান্দিয়া সাইজ করা,
-প্রতিপক্ষ, রেঞ্জের বাইরে চলে গেলে, পুলিশের মোটরসাইকেলের পিছে উঠে বসে, “ড্রাইবার সাব, টান মারেন” বলিয়া সাউথ ইন্ডিয়ান স্টাইলে চাপাতি উঠিয়ে ধাওয়া করা।
...কিছু বাদ পরে গেলো নাকি!! :p
[NB: আরিফ ভাইয়ের ওয়েবসাইট (arifrhossain.com) ডাউন। উনার লেখাগুলা আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। তাই ওয়েব আর্কাইভ থেকে লেখাগুলো কপি করে এখানে রেখে দিচ্ছি, যাতে করে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম লেখাগুলো পড়তে পারে। Wednesday, 07 November 2012]
…গতকালকের পত্রিকাগুলোতে; রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে; শিবিরদের সাথে ছাত্রলীগের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার সময়কার কিছু ছবিঃ
-পুলিশের সামনে ছাত্রলীগের এক ক্যাডার গরু জবাই করার মত বড় ছুরি হাতে দাড়িয়ে আছে (যুগান্তর)
-ছাত্রলীগের দুই ক্যাডার পিস্তল দিয়ে গুলি ছুঁড়ছে আর দূরে ঝোপের ভিতর হইতে হেলমেট পড়া পুলিশ উকি দিচ্ছে (ইত্তেফাক)
-পুলিশের থেকে দুই হাত দূরে ছাত্রলীগের এক ক্যাডার তার পিস্তলে গুলি ভরছে (প্রথম-আলো)
-পুলিশের সামনে ছাত্রলীগের এক ব্রাদারের পিস্তল জ্যাম হয়ে গেছে, অনেক কসরত করেও লাভ হচ্ছে না, তিনি একটু দূরে তার আরেক ছাত্রলীগ ব্রাদারকে ডাক দিয়ে বললেন, ‘ওই তোর ব্যাকআপ মেশিনটা দে তো’! কিন্তু ব্যাকআপ হোল্ডার ব্রাদার ঝাপাঝাপিতে এতো ব্যাস্ত যে প্রথমজনের ডাক শুনতেই পাচ্ছে না। ওদের মাঝখানে দাড়িয়ে থাকা পুলিশ কৃপা করে ব্যাকআপ হোল্ডার ব্রাদারকে দুই হাত নেড়ে বললেন, ‘ভাই, ওই যে আপনার ভাই আপনারে ডাকে’ (মানবজমিন)
"ভাবছি; বাকি কি আছে আর?"
...বাকি আছে;
-নিজের বন্দুক জ্যাম হয়ে গেলে, পুলিশের বন্দুক টেনে নিয়ে শুট করা,
-পুলিশের ওয়ারলেস সেট টেনে নিয়ে, অত্র এলাকার ওসি সাহেবেকে বলা, “ভাই ভাই... কালকে যে পাঠাইসিলাম কাতল মাছটা!! কেমন ছিল ওটা?? টেইস্টি না?- ওভার ওভার” (ভাই ই হবে উনার কারন এখন, সব ওসিই তো পলিটিকাল এপয়েন্টি),
-পুলিশের কাছ থেকে টিয়ার গ্যাস ছোড়ার বন্দুক টেনে নিয়ে অপর পক্ষকে দৌড়ানী দেয়া,
-পুলিশের জল-কামান এ উঠে বসে টান দেয়া,
-গুলি শেষ হয়ে গেলে, পুলিশের পকেট থেকে নিয়ে হাসি মুখে গুলি ভরে নেয়া,
-প্রতিপক্ষ, ভুলে ভালে দৌড়ানী দিলে, পুলিশের, ‘পু-লি-শ’ লেখা এক্রেলিকের (শক্ত প্ল্যাস্টিকের) ঢাল নিতম্বের উপর ধরিয়া ছাগলের নম্বরহীন বাচ্চার মত দিকবেদিক ছুটিয়া যাওয়া,
-প্রতিপক্ষের কাউকে চাপাতি রেঞ্জের মধ্যে পেয়ে গেলে, পুলিশের কাছ থেকে হাত-কড়া ধার নিয়ে প্রতিপক্ষকে বান্দিয়া সাইজ করা,
-প্রতিপক্ষ, রেঞ্জের বাইরে চলে গেলে, পুলিশের মোটরসাইকেলের পিছে উঠে বসে, “ড্রাইবার সাব, টান মারেন” বলিয়া সাউথ ইন্ডিয়ান স্টাইলে চাপাতি উঠিয়ে ধাওয়া করা।
...কিছু বাদ পরে গেলো নাকি!! :p
[NB: আরিফ ভাইয়ের ওয়েবসাইট (arifrhossain.com) ডাউন। উনার লেখাগুলা আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। তাই ওয়েব আর্কাইভ থেকে লেখাগুলো কপি করে এখানে রেখে দিচ্ছি, যাতে করে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম লেখাগুলো পড়তে পারে। Wednesday, 07 November 2012]
