আমার তো মনে চায় রান্না করি তোমার জন্য,
আমার সাথে বসে তুমি খেয়ে যাও চারটে অন্ন
আমার সাথে বসে তুমি খেয়ে যাও চারটে অন্ন
মনে চায় দখিনা বাতাসে, হাওয়ায় মনটা ভাসিয়ে,
অচেনা দিগন্তে যাই দুজন হারিয়ে।
অচেনা দিগন্তে যাই দুজন হারিয়ে।
মধু পূর্ণিমার রাতে, হাটব একসাথে, গলা মিলিয়ে গাইব গান,
"ও সখা গো, তোমার লাইগা আকুল আমার প্রাণ।"
"ও সখা গো, তোমার লাইগা আকুল আমার প্রাণ।"
মনে চায়, শেষ বিকেলে নদীর ধারে দাঁড়িয়ে
আমার নীল শাড়ীর আচল দিই উড়িয়ে।
চারদিকে নির্জন-নিস্তব্ধ, আশ-পাশে নেই কোন শব্দ।
এসময় যদি হাতে রাখ হাত, চোখে রাখ চোখ,
আমি মনে করব না কিছু - একটুও হটবনা পিছু।
ঠোটে যদি একে দাও ফরাসী চুমু।
আমার নীল শাড়ীর আচল দিই উড়িয়ে।
চারদিকে নির্জন-নিস্তব্ধ, আশ-পাশে নেই কোন শব্দ।
এসময় যদি হাতে রাখ হাত, চোখে রাখ চোখ,
আমি মনে করব না কিছু - একটুও হটবনা পিছু।
ঠোটে যদি একে দাও ফরাসী চুমু।
তুমি কি জানো?
তোমার না দেখা আমাকে ভোগায়,
তোমার উপস্থিতি আমাকে বাঁচায়।
আমার ভিতর, বাহির, অন্তরে, প্রতিটা রন্ধ্রে রন্ধ্রে,
তোমার নামের মিছিল গায়।
তোমার না দেখা আমাকে ভোগায়,
তোমার উপস্থিতি আমাকে বাঁচায়।
আমার ভিতর, বাহির, অন্তরে, প্রতিটা রন্ধ্রে রন্ধ্রে,
তোমার নামের মিছিল গায়।
তাই মনে চায় তোমার নামে বাঁচি,
তোমার নামে হাসি,
তোমার নামে কাদি।
আমার দেহ-মন জুড়ে থাকো শুধু তুমি।
তোমার নামে হাসি,
তোমার নামে কাদি।
আমার দেহ-মন জুড়ে থাকো শুধু তুমি।
এভাবে যেতে যেতে যেদিন ফুরাবে পথ,
শেষ মুহুর্তেও ছেড়না আমার হাত।
জীবন সায়াহ্নে দাঁড়িয়ে যদি দেখে যেতে পারি
তোমার হাসি মাখা মুখ।
ইহলোক ত্যাগের পরেও আমার থাকবেনা কোন দুখ।
শেষ মুহুর্তেও ছেড়না আমার হাত।
জীবন সায়াহ্নে দাঁড়িয়ে যদি দেখে যেতে পারি
তোমার হাসি মাখা মুখ।
ইহলোক ত্যাগের পরেও আমার থাকবেনা কোন দুখ।
[এগুলা বড় আফাদের অনুভুতি। আমি শুধু উনাদের হয়ে প্রকাশ করে দিলাম। আর পিক তো না দিলেই নয়]
